ভারতবর্ষে চলচ্চিত্র নির্মাণের ইতিহাস নানান ভাঙাগড়ার রঙ ও সুবিন্যস্ত কাহিনীর মধ্যে দিয়ে এগিয়েছে। প্রযুক্তিগত ভাবে ও অভিনয় দক্ষতার নানান দিকপালের হাত ধরে বর্তমান চলচ্চিত্রের যুগ প্রতিনিয়ত নতুন দিশা পেলেও নতুন প্রজন্মের নির্মাতা ও প্রযোজকরা ইতিহাসের অবদান সশ্রদ্ধায় স্বীকার করেন। সিনেমা ধীরে ধীরে বিনোদন থেকে মানুষের হাসি, কান্নার সঙ্গীর স্তর থেকে উন্মাদনার পর্যায়তেও পৌঁছায়। তৎকালীন চলচ্চিত্রের এমনই অনস্বীকার্য এক কিংবদন্তীর নাম সুশীল মজুমদার। ১৯০৫ সাল থেকে ১৯৮৭ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী অবধি তাঁর জীবনকালের দীর্ঘতম সময় (প্রায় পঞ্চাশ বছর) চলচ্চিত্র পরিচালনা ও অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে কেটেছে। তাঁর সৃষ্ট কিছু চিরন্তন ছবির মধ্যে ‘লাল পত্থর’, ‘হসপিটাল’, ‘যোগাযোগ’, ‘ভাঙাগড়া’, ‘রিক্তা’ বিনোদন জগতে ব্যবসায়িক ও সাফল্যের আঙ্গিকে আলোড়ন ফেলে।
Sushil Majumdar: ভুলে গিয়েছে ইতিহাস, ধুলো সরিয়ে হারানো সুশীল…
Advertisement
Advertisement