SRH vs LSG: এটা যদি নো-বল না হয়…, থার্ড আম্পায়ারের উপরে ক্ষেপে লাল টম মুডি

Advertisement

বেশিরভাগ সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীর মতো টম মুডিও বিশ্বাস করতে পারছেন না যে, উপ্পলে আব্দুল সামাদকে করা আবেশ খানের হাই-ফুলটস বলটি নো-বল নয়। আসলে ফিল্ড আম্পায়ারও প্রাথমিকভাবে মেনে নিয়েছিলেন যে, ফুলটস বলটি ব্যাটসম্যানের কোমরের উপরে ছিল। তবে তৃতীয় আম্পায়ার ভিন্ন মত পোষণ করেন।

হায়দরাবাদে সানরাইজার্স ইনিংসের ১৮.৩ ওভারে ব্যাটসম্যান আব্দুল সামাদকে হাই ফুলটস বল করেন লখনউয়ের পেসার আবেশ খান। ফিল্ড আম্পায়ার নো-বল ডাকেন। তবে লখনউ সুপার জায়ান্টস রিভিউয়ের আবেদন জানায়। ইনিংসের শেষ দিকে রিভিউ বেঁচে থাকলে সব দলই এমন ক্ষেত্রে একবার যাচাই করে নিতে চায় যে, বলটি যথার্থই নো ছিল কিনা। যদি সিদ্ধান্ত বদল হয় এই আশায় বুক বেঁধেই ডিআরএসের আবেদন জানান লখনউ দলনায়ক ক্রুণাল পান্ডিয়া।

টেলিভিশন রি-প্লে দেখে অনেকেরই মনে হয় যে, সেটি যথার্থই নো-বল ছিল। তবে তৃতীয় আম্পায়ার সকলকে অবাক করে নো-বলের সিদ্ধান্ত নাকচ করেন এবং বলটিকে ফেয়ার ডেলিভারি হিসেবে ঘোষণা করেন।

তৃতীয় আম্পায়ারের এমন সিদ্ধান্তে মোটেও খুশি হননি দুই ব্যাটসম্যান। আব্দুল সামাদ মাথা নেড়ে নিজের হতাশা প্রকাশ করেন। তবে অপর ব্যাটসম্যান এনরিখ ক্লাসেন রীতিমতো ক্ষুব্ধ ছিলেন। তিনি তর্ক জুড়ে দেন স্কোয়ার-লেগ আম্পায়ারের সঙ্গে।

ম্যাচ চলাকালীনই টম মুডি সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে। প্রাক্তন তারকা টুইট করেন, ‘এমন ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তৃতীয় আম্পায়ারের কীভাবে এত সময় লাগতে পারে?’

মুডিকে এক্ষেত্রে সমর্থন করেন কিউয়ি পেসার মিচেল ম্যাকক্লেনাঘান। তিনি টুইট করেন, ‘কীভাবে এই নো-বলের সিদ্ধান্তে বদলে দেওয়া যায়?’

Advertisement

Malek

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।