আমি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করব।
যদিও এই বিষয়ে স্পষ্ট ভাবে কিছু বলতে চাননি সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো। তিনি জানান, আমি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করব। তবে ক কথা হবে তা এখনই স্পষ্ট ভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে বিজেপি বিরোধী আলোচনাই যে হবে তা কার্যত স্পষ্ট অখিলেশের কথাতেই। জানা গিয়েছে, কালীঘাটে নিজের দফতরেই উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুটো থেকে দলের একটি বৈঠক আছে। আর সেই বৈঠকের পরেই অখিলেশের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

বিজেপি লাগাতার সংবিধান, গণতন্ত্রকে আঘাত করছে।
কলকাতা বিমানবন্দরে নেমেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন অখিলেশ যাদব। আর সেখানে দাঁড়িয়েই বিজেপিকে দেশ থেকে হঠানোর ডাক দেন তিনি। বলেন, ‘বিজেপি লাগাতার সংবিধান, গণতন্ত্রকে আঘাত করছে। বিপক্ষ যাতে সরব না হয়, সেই চেষ্টা করছে। শুধু তাই নয়, বিজেপি যাকে ভয় পায় তাঁদের ঘরেই ইডি-সিবিআই কিংবা আয়কর দফতরের তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ মুলায়ম-পুত্রের। এমনকি বাংলার থেকে অনেক বেশি সপা নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলায় জেলে রাখা হয়েছে বলে দাবি তাঁর। এমনকি সাংসদ-বিধায়কদেরও ছাড়া হচ্ছে না বলেও দাবি অখিলেশের।

বিজেপিকে উৎখাতের ডাক দেন সমাজবাদী সুপ্রিমর
আর এই বিজেপিকে উৎখাতের ডাক দেন সমাজবাদী সুপ্রিমো। উত্তরপ্রদেশ সহ গোটা দেশ থেকেই বিজেপিকে উতখাতের প্রয়োজন বলে দাবি অখিলেশের। বলে রাখা প্রয়োজন, গত কয়েকদিন আগেই আমেঠিতে দাঁড়িয়ে সেখানে প্রার্থী দেওয়ার কথা বলেন সপা নেতা। এমনকি রায়বরেলিতেও প্রার্থী দেওয়ার কথা বলেন তিনি। উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে লড়লেও ক্রমশ দূরত্ব বেড়েছে রাহুল-প্রিয়াঙ্কাদের সঙ্গে। এই অবস্থায় অ-কংগ্রেসি একটা জোটের কথা উঠে আসছে। তা নিয়েই এদিন সম্ভবত আলোচনা হতে পারে।

একলা চলোর বার্তা মমতার মুখে
যদিও একলা চলার কথা জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। আগামী লোকসভা নির্বাচনে মানুষের জোট হবে বলে মন্তব্য করেছিলেন। এমনকি কারোর সঙ্গে জোটে যাবেন না বলেঅ মন্তব্য করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এই অবস্থায় অখিলেশের প্রস্তাব কি হতে পারে তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।