Bimal Gurung meets with John Barla on returning way from Delhi and speculation in hill politics, Bimal Gurung meets with John Barla on returning way from Delhi and speculation in hill politics.

Advertisement

Advertisement

চা বাগানে কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর বাসভবনে গুরুং

শুক্রবার বিকেলে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী জন বার্লার বাড়িতে আসেন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সুপ্রিমো বিমল গুরুং। বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ করার পর এই প্রথম তিনি বিজেপির কোনো নেতা তথা কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন। দিল্লি থেকে দার্জিলিং ফেরার পথে বানারহাটের লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানে কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর বাসভবনে যান তিনি।

উত্তরের রাজনীতিতে নতুন মোড় আসতে চলেছে?

উত্তরের রাজনীতিতে নতুন মোড় আসতে চলেছে?

জন বার্লার সঙ্গে গুরুংয়ের সাক্ষাতের পর থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তবে কি ডুয়ার্সের রাজনীতিতে নতুন মোড় আসতে চলেছে? ২০২৪-এর নির্বাচনে ফের বিমল গুরুং সমর্থন দেবে বিজেপিকেই! সেই নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা। বারবার গুরুংয়ের পালাবদলের রাজনীতিতে বিজেপি সুবিধা পেয়েছে। এবারও পাহাড় এবং ডুয়ার্সেও সমীকরণ বদলে দিতে পারে বিজেপি।

পঞ্চায়েত নির্বাচনের পূর্বে এই সাক্ষাৎ গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে

পঞ্চায়েত নির্বাচনের পূর্বে এই সাক্ষাৎ গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে

যদিও এই বৈঠককে বন্ধুত্ব ও সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ বলে দাবি করেন জন বার্লা ও বিমল গুরুং দু’জনেই। তবে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের পূর্বে এই সাক্ষাৎ গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে ২০২৪-এর জন্যও। মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুং জানান, গোর্খাল্যান্ডের দাবি থেকে সরবেন না তিনি।

চা বাগান নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের ভাবা উচিত

চা বাগান নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের ভাবা উচিত

এদিন তিনি বলেন, চা বাগান নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের ভাবা উচিত। যাতে চা বাগানের শ্রমিকরা পরিষেবা পায় সে জন্য দুই সরকারকেই ইতিবাচক পরিকল্পনা করা উচিত। তা না হলে দ্বন্দ্ব জারি রাখলে আখেরে কোনো লাভই হবে না, শ্রমিকরাও বঞ্চিত হবেন।

কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর বাড়িতে প্রায় তিন ঘন্টা ছিলেন বিমল গুরুং

কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর বাড়িতে প্রায় তিন ঘন্টা ছিলেন বিমল গুরুং

তিনি কি এবার বিজেপিকে সমর্থন করবেন আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বা পঞ্চায়েত নির্বাচনে? উত্তরে বিমল গুরুং বলেন, গোর্খাদের জন্য যে রাজনৈতিক দল ভাববে, আগামী লোকসভা ভোটে সেই দলকেই সমর্থন করব আমরা। এদিন কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর বাড়িতে প্রায় তিন ঘন্টা ছিলেন বিমল গুরুং। তাঁর সঙ্গে বৈঠকও করেন।

বিমল গুরুংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জন বার্লা

বিমল গুরুংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জন বার্লা

এদিন বিমল গুরুং, জন বার্লা ছাড়াও স্থানীয় বিজেপি কর্মী-সমর্থকরাও উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জন বার্লা বলেন, লোকসভা ভোটে জয়ের পর বিমল গুরুংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি। উনি প্রথমবার আমার বাড়িতে এলেন। সৌজন্য সাক্ষাৎ হল। আর দুই রাজনীতিবিদের মধ্যে কথা হলে তো স্বাভাবিকভাবেই রাজনীতির কথাও হবে, তবে তা কোনও উদ্দেশ্য নিয়ে নয়।

Advertisement

Malek

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।